গেন্ডারিয়া থানার ওসি মো. সাজু মিয়া জানান, ইসকন কর্তৃপক্ষ বহু আগেই মন্দিরে বাইরের কারও প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছিল। যারা ছিলেন তারাও সব সময় ভেতরে অবস্থান করতেন। পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শক মন্দিরের নিরাপত্তার তত্ত্বাবধানে ছিলেন। নমুনা পরীক্ষা তারও করোনা পজেটিভ এসেছে।
0 মন্তব্যসমূহ